রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শহুরে স্থানীয় সরকার

পৌরসভার স্থায়ী কমিটি কতটা অংশগ্রহণমূলক এবং কার্যকরী?

স্পষ্টতই, নির্বাহী কর্তৃত্বকে দুর্বল না করে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা কমিটি ব্যবস্থার কার্যকারিতার সাথে সরাসরি সম্পর্কিত। কমিটিগুলি সদস্যদের বিভিন্ন ধরণের কাজ সম্পাদন করার ক্ষমতা দেয় যার ফলে একটি বিশ্বস্ত এবং জবাবদিহিমূলক পরিবেশ বিরাজ করে। কমিটি, উদাহরণস্বরূপ, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে এবং ব্যবস্থাপনা সংস্থাগুলির কাজ নিরীক্ষণের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় নির্দেশ করে।

পৌরসভার কার্যক্রমের জবাবদিহিতার বিষয়টি মাথায় রেখে একটি স্থায়ী কমিটি গঠনের জন্য পৌরসভা আইন ২০০৯-এ বিধান করা হয়েছে। প্রথম মিউনিসিপ্যালিটি মিটিং বা পরবর্তী সভাগুলির কার্যপ্রণালীর সময় এবং আড়াই ঘন্টা মেয়াদ নির্ধারণের পরে প্রবিধানের মাধ্যমে দশটি স্থায়ী কমিটি গঠন করা হবে, যথা: ক) ব্যবস্থাপনা এবং অর্থ; খ) কর এবং ধার্য, গ) হিসাব এবং নিরীক্ষা; ঘ) নগর পরিকল্পনা, নাগরিক এবং উন্নয়নের জন্য পরিষেবা; ঙ) নিয়ম এবং নিয়মিততা এবং জননিরাপত্তা; চ) যোগাযোগ এবং অবকাঠামোগত উন্নয়ন; ছ) নারী ও শিশু; জ) মৎস্য ও পশুসম্পদ; ঝ) তথ্য ও সংস্কৃতি; এবং ঞ) পর্যবেক্ষণ, পর্যবেক্ষণ এবং মূল্য নিয়ন্ত্রণ।

উপরোক্ত কমিটিগুলি ছাড়াও, পৌরসভা অতিরিক্ত স্থায়ী কমিটি গঠন করতে পারে, বিশেষ করে যারা বেসরকারি সংস্থার সাথে জড়িত, যেমন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, বাজার ব্যবস্থাপনা, নারী উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন এবং বস্তি উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, পানি ও স্যানিটেশন, বর্জ্য নিষ্কাশন এবং হস্তান্তর। পৌরসভার স্থায়ী কমিটির সদস্য থাকবে পাঁচজন এবং সভার কাউন্সিলরদের মধ্য থেকে চেয়ারম্যান ও সদস্য নির্বাচিত হবেন। মেয়র কোনো কমিটির চেয়ারম্যান হতে পারবেন না। এমনকি পৌরসভা পরিষদের সিদ্ধান্ত ছাড়া কোনো কাউন্সিলর একাধিক কমিটির চেয়ারম্যান হতে পারবেন না।

কিছু পৌরসভায়, যেখানে নির্বাচিত সদস্যের স্বল্পতার কারণে পৃথক কমিটি গঠন করা যায় না, সেখানে একাধিক বিষয়ের জন্য একটি কমিটি থাকতে হবে। প্রতিটি স্থায়ী কমিটিতে চল্লিশ শতাংশ এর কম মহিলা সদস্য থাকবেন না। প্রতিটি স্থায়ী কমিটিতে মেয়র পদবি অনুসারে সদস্য হবেন এবং মেয়র বিধি ও নিয়ন্ত্রণ ও জননিরাপত্তা কমিটির চেয়ারম্যান হবেন।

স্থায়ী কমিটির কোনো সদস্য অনিবার্য পরিস্থিতিতে দুই মাসের বেশি অনুপস্থিত থাকলে পৌরসভা পরিষদ অন্য কোনো কাউন্সিলরকে দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। সুবিধার জন্য, কমিটি একজন ব্যক্তিকে সদস্য হিসাবে কো-অপ্ট করতে পারে যিনি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কো-অপ্ট সদস্যের ভোটাধিকার থাকবে না। স্থায়ী কমিটির পরামর্শ সাধারণত পরবর্তী পৌরসভা সভায় আলোচনা করা হয়। আর যদি কোনো পরামর্শ না দেওয়া হয়, তাহলে পৌরসভা স্থায়ী কমিটিকে লিখিতভাবে বরাদ্দ ও অনুমোদন না দেওয়ার কারণ জানায়।

পৌরসভা কমিটি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য সরকারের প্রচেষ্টার পরিপূরক হিসেবে জাতিসংঘ এবং সমমনা দাতা সংস্থাগুলির অধিকাংশ ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা দেখতে পাই। কমিটিগুলি ধারণ করার অন্তর্নিহিত সুবিধাগুলি ফলো-আপ প্রক্রিয়া, ভয় ছাড়াই স্বাধীনভাবে কথা বলার সুযোগ, তথ্য শেয়ার করার সুযোগ এবং প্রথাগত আইনে প্রতিফলিত মাসিক মিউনিসিপ্যাল মিটিংয়ে তাদের সুপারিশগুলি গ্রহণ করার তীব্রতার উপর নির্ভর করে। এটি পৌরসভার কার্যক্রমে কমিটিগুলির তত্ত্বাবধানের ভূমিকা পালন করার সুযোগ প্রদান করে।

স্পষ্টতই, কমিটি সম্পর্কে বিভিন্ন অংশীদারদের পক্ষ থেকে স্বত্ব এবং ইতিবাচক ইচ্ছার অভাব রয়েছে। পৌর কমিটি এখনো কাগজে কলমে রয়ে যাওয়ায় কমিটির সদস্যরা কমিটি পুনরুজ্জীবিত করাকে অত্যন্ত দরকারী মনে করছেন। বৈঠকের অজুহাতে কমিটির বৈঠক স্থানীয় শাসনের পুরো চেতনাকে ক্ষুন্ন করছে। জানা গেছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আগাম বৈঠকের নোটিশ দেওয়া হয়নি।

সদস্য সচিবরা কমিটির কার্যক্রমে তাদের খুব সক্রিয় ভূমিকা আছে কারণ তারা এজেন্ডা নির্ধারণ করেন এবং সদস্যদের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখবেন। কমিটির সদস্যদের অনুপস্থিতি মাঝে মাঝে কমিটির সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালনে অনীহা সৃষ্টি করে। সদস্যদের কম অংশগ্রহণই বোঝায় কমিটির বৈঠক ফলপ্রসূ হয়নি। পৌরসভার নিয়মিত বৈঠকে কমিটির বৈঠকে সুপারিশকৃত পরিকল্পনাগুলি জরুরি হিসাবে বিবেচনা করে না, এবং এমনকি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মেয়র তাদের সুপারিশের মূল্য দেন না।। পৌরসভা আইন ২০০৯ অনুসারে, কমিটিগুলি পৌরসভার স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা রক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। দুঃখের বিষয়, যারা এই কমিটিকে সন্তুষ্টচিত্তে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছেন, তারা পৌরসভা কমিটিগুলোকে ফলপ্রসূ করতে কার্যকর ভূমিকা রাখছে না।

কমিটির কার্যকরী কার্যকারিতা পৌরসভার কার্যকরী কার্যক্রমের জন্য অনেক সুবিধা প্রদান করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, স্থায়ী কমিটি সদস্যদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনার অনুমতি দেয়, যা বিভিন্ন রাজনৈতিক আদর্শের সদস্যদের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের পূর্বশর্ত। কমিটির সভাগুলি সহযোগিতা এবং নিষ্পত্তির জন্য একটি ফোরাম হিসাবে কাজ করে। স্থায়ী কমিটির সদস্যদের জন্য প্রাথমিক প্রশিক্ষণ নিয়মিতভাবে আয়োজন করতে হবে যাতে তারা তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারে। সর্বোপরি পৌরসভার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার চেতনা সমুন্নত রাখতে কমিটিকে শক্তিশালী করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।

লেখক: ড. মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ভিজিটিং স্কলার (অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ)।


ইমেইল: t.islam@juniv.edu

 

Header Ad
Header Ad

একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। ছবি: সংগৃহীত

দুই বাংলার দুই জগতের জনপ্রিয় তারকা সৃজিত-মিথিলা। দাম্পত্য জীবনে ঠিকঠাক থাকলেও দেয়ালের ফাঁক গলে ভেসে আসে বিচ্ছেদের বার্তা। এসব খবর তারা দুজনেই মুচকি হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন অনেকবার। তবুও প্রতিবছর নেটিজেনরা তাদের সম্পর্ককে কাঠগড়ায় দাঁড় করান। আবারো বিশেষ এক কারণে সেই বার্তা চাউর হয়েছে।

কাজ আর ব্যক্তিজীবন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন মিথিলা-সৃজিত। এরই মধ্যে হঠাৎ ভেসে আসে তাদের দাম্পত্য কলহের কথা। বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে মিথিলার সংসার ভাঙার গুঞ্জন।

বিয়ের পর মেয়ে আইরাকে নিয়ে বছর খানেক কলকাতাতে থিতুও হয়েছিলেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী। কিন্তু সেসব এখন অতীত।

আইরাকে ফের দেশে ফিরিয়ে এনেছেন মিথিলা। ভর্তি করিয়েছেন এখানকার স্কুলে। বর্তমানে মায়ের পরিবারের সঙ্গেই থাকছেন মিথিলাকন্যা।

বহুদিন ধরেই সৃজিত-মিথিলার দাম্পত্য নিয়ে নানা গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। সম্প্রতি সময়ে তাদের বিচ্ছেদের খবরও সংবাদের শিরোনাম হয়েছে।

বৈবাহিক জীবনে এই তারকা দম্পতির মাঝে দূরত্বের সৃষ্টি হয়েছে, সেটা সৃজিতের জন্মদিনে আরও বেশি স্পষ্ট হয়েছে। গত ২৩শে সেপ্টেম্বর নির্মাতার জন্মদিনেও তার পাশে দেখা মেলেনি মিথিলার।

টালিগঞ্জের অন্দরে বাইরে জোর চর্চা, সত্যিই নাকি বিচ্ছেদের পথে হাঁটছেন সৃজিত-মিথিলা। বহুদিন ধরেই আলাদা থাকছেন তারা। দুজনে মাঝে তৈরি হয়েছে দূরত্ব।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আজকালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ত্রীর সঙ্গে দূরত্বের জন্য মেয়ে আইরাকে খুব মিস করছেন সৃজিত। বর্তমানে দু’জন রয়েছেন কাঁটাতারের দুইপ্রান্তে। একজন বাংলাদেশে অন্যজন কলকাতায়।

Header Ad
Header Ad

আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে জেলা বারের তদন্ত কমিটির সবাই পদত্যাগ করেছেন। গত বুধবার ও তার আগে কমিটির সদস্যরা পদত্যাগপত্র জমা দিলেও বিষয়টি শনিবার জানাজানি হয়।

পাঁচ সদস্যের ওই কমিটির প্রধান হচ্ছেন সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট মো. আবদুস সাত্তার। গত বুধবার তিনি সমিতির সভাপতির কাছে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন। এর দুদিন আগে কমিটির চার সদস্য পদত্যাগপত্র জমা দেন।

আইনজীবী মো. আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। ঘটনার সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে প্রশাসন ও আদালতের কর্মকর্তারাও সম্পৃক্ত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে এ ঘটনায় ছয়টি মামলা হয়েছে। মামলাগুলো পুলিশের পাশাপাশি বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত করছে। আইনজীবীরা যদি ঘটনাটির তদন্ত করে তাহলে নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, স্পর্শকাতর এ বিষয়টির সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে জেলা ও দায়রা জজ পদমর্যাদার বিচারক দিয়ে বিচারিক তদন্ত হওয়া উচিত। এই কারণে কমিটির সদস্যরা সবাই অব্যাহতি নিয়েছেন।’

উল্লেখ, গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রামের আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর ঘটনা নিয়ে সংঘর্ষ হয়। এ সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পরে ঘটনার তদন্তে সমিতির পক্ষ থেকে একটি কমিটি গঠন করা হয়।

এ ছাড়া ২৯ নভেম্বর নিহত আইনজীবী সাইফুলের বাবা বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা করেন। একই দিন আলিফের ভাই বাদী হয়ে ভাঙচুর ও বিস্ফোরক আইনে আরেকটি মামলা দায়ের করেন।

 

Header Ad
Header Ad

যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ

কক্সবাজার সীমান্তের পাশে আশি শতাংশের বেশি অঞ্চল আরকান আর্মির দখলে। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের কক্সবাজার সীমান্তের ওপাড়ে যেকোনো মুহুর্তে হতে পারে নতুন একটি রাষ্টের ঘোষণা।চলতি মাসেই সরকারি বাহিনীকে পরাজিত করে রাখাইনে আশি শতাংশের বেশি অঞ্চলের দখল নিয়েছে রাজ্যটির সশস্ত্র বিদ্রোহী বাহিনী আরাকান আর্মি।এতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যকে ঘিরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নজর এখন দক্ষিণ এশিয়ায়।

ফলে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের অস্থিরতার মধ্যেই আরও বড় ঘূর্ণাবতে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ, বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। জানা গেছে, রাখাইনকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণার সম্ভাবনাকে মাথায় রেখে আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে শুরু করেছে ভারত চীন আমেরিকার মতো দেশগুলো। 

এতে প্রশ্ন উঠেছে, ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কি নতুন সংকটে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই নতুন সমীকরণে কতটা  স্বস্তিকর হবে ঢাকার জন্য এই নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষন। এমন খবরই উঠে আসছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোতে। 

দেড় দশক আগে ২০০৯ সালের ১০ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয় ইউনাইটেড লীগ অফ আরাকান (ইউএলএ) এর সামরিক শাখা আরাকার আর্মির। আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের দাবিতে তারা তাদের কার্যক্রম শুরু করে।

সরকারি বাহিনীকে রীতিমত পরাজিত করে তারা পুরো অঞ্চল দখল নিয়েছে। সর্বশেষ মংডু দখল করার মধ্য দিয়ে তারা মিয়ানমার সেনাবাহিনীকে বৃদ্ধাআঙ্গুল দেখিয়েছে। খুব দ্রুত হয়তো আত্নপ্রকাশ হতে যাচ্ছে কক্সবাজারের পাশে নতুন একটি দেশ আরাকান রাজ্য। রাখাইন নৃগোষ্ঠীর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের এই সংগঠন নিজেদের ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে সামনে রেখে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায় গোষ্ঠীটি।
আলওয়ান খান, ঢাকাপ্রকাশ

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস
  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল